1. admin@bangla-times.com : admin :
  2. banglatimesnewsbd@gmail.com : Editor :
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:২৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ ::

জব্দ স্বর্ণ নয়-ছয়, ৩০০ কেজি স্বর্ণের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

বিশেষ প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৭৬ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
ফাইল ফটো

কাস্টমস হাউসগুলোর জব্দ করা স্বর্ণসহ মূল্যবান পণ্য নিরাপদে নেই। এরমধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট কাস্টমস হাউসের প্রায় তিনশ কেজি স্বর্ণ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন খোদ কর্মকর্তারাই। বাংলাদেশ ব্যাংকে দ্রুত মূল্যবান পণ্য জমা দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের হস্তক্ষেপ চেয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস।

ঢাকার বাইরে স্বর্ণ, বৈদেশিক মুদ্রাসহ মূল্যবান পণ্য তুলনামূলক বেশি জব্দ হয় চট্টগ্রাম কাস্টমসে। সম্প্রতি দুইশ ছয় কেজি স্বর্ণ অস্থায়ীভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখায় জমা দেয় দপ্তরটি।

আরও পড়ুন : গুদাম থেকে ‌‌স্বর্ণ গায়েব/ তদন্ত কমিটি করল এনবিআর

তবে, বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম শাখায় বুলিয়ন ভল্ট নেই। অস্থায়ী ভল্টে যৌথ স্বাক্ষরে সাদা কাপড়ে মুড়িয়ে বক্সে জমা রাখা হয় স্বর্ণ। ব্যাংকের রিসিভ কপিতে জমা হওয়া পণ্যের মান, সত্যতা, ওজন সম্পর্কে কোনো তথ্য থাকে না। এমন ঝুঁকির কথা তুলে ধরে সম্প্রতি এনবিআরকে চিঠি দিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। যদিও নিজেদের ভল্টে কোনো সমস্যা নেই বলে দাবি কর্মকর্তাদের।

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার বদরুজ্জামান মুন্সি বলেন, “আটক সোনার নিরাপত্তার স্বার্থে চট্টগ্রামেও ঢাকার মতো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। চট্টগ্রামে আটক সোনা ঢাকায় স্থানান্তর করতে হলে এক দিনেই র‍্যাবের সহায়তায় বিশেষ হেলিকপ্টারে করে আনতে হবে”।

আরও পড়ুন : ৪০ তলা থেকে লিফট ছিড়ে ৬ শ্রমিকের মৃত্যু

একই ধরনের ঝুঁকি সিলেটেও। সেখানে জব্দ করা প্রায় ৮১ কেজি স্বর্ণ অস্থায়ীভাবে জমা আছে বাংলাদেশ ব্যাংকে।

এদিকে, ২০১৯ সালের নভেম্বরে ঈদের ছুটিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের ভল্ট থেকে চুরি হয় প্রায় ১৯ কেজি স্বর্ণ। চার বছর পেরিয়ে গেলেও জড়িতদের শাস্তি হয়নি।উদ্ধার হয়নি চুরি যাওয়া স্বর্ণও।

আরও পড়ুন : প্রতিদিনই গিলছে আড়িয়াল খাঁ, সর্বহারা হচ্ছে মানুষ

ঢাকা কাস্টমসের হাউসের প্রায় ৫৬ কেজি স্বর্ণ লোপাটের প্রেক্ষিতে অন্য কাস্টমস হাউসগুলোর মজুদ খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করেন সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তারা

এনবিআরের সাবেক কমিশনার আব্দুল কাফি বলেন, “আটকের সময়ই সবার সামনে তা স্বর্ণের বার, নাকি অলংকার এবং পরিমাণ জিআইতে লিপিবদ্ধ করা হয়। পরে ওই জিআইয়ের নম্বরসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক যখন নেয়, যাচাই করেই নেয়”।

জব্দ স্বর্ণ নয়-ছয় হওয়া ঠেকাতে জমা প্রক্রিয়ায় শুল্ক গোয়েন্দাসহ এনবিআরে অন্য দপ্তরের কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ত করার পরামর্শ দিয়েছেন রাজস্ব কর্মকর্তারা।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
নোটিশ :